গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের অনুচ্ছেদ ২৩ক অনুযায়ী: গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান ‍"রাষ্ট্র বিভিন্ন উপজাতি, ক্ষুদ্র জাতিসত্তা, নৃ-গোষ্ঠী ও সম্প্রদায়ের অনন্য বৈশিষ্ট্যপূর্ণ আঞ্চলিক সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্য সংরক্ষণ, উন্নয়ন ও বিকাশের ব্যবস্থা গ্রহণ করিবেন।"

পার্বত্য চট্টগ্রামে বসবাসরত ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীভুক্ত জনগণের জীবনমান উন্নয়নের জন্য পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয় রয়েছে। পাশাপাশি, সমতলের ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীদের আর্থ-সামাজিক অবস্থার উন্নয়নের জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অনন্য উদ্যোগে ১৯৯৬ সাল হতে একটি নীতিমালার আলোকে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় হতে “বিশেষ এলাকার জন্য উন্নয়ন সহায়তা (পার্বত্য চট্টগ্রাম ব্যতীত)” শীর্ষক একটি কর্মসূচির বাস্তবায়ন শুরু করা হয়। বর্ণিত কর্মসূচিটি চলমান রয়েছে।

এক নজরে কর্মসূচির তথ্যাদি
কর্মসূচির নাম সমতলের ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীদের জীবন-মান উন্নয়নের জন্য ”বিশেষ এলাকার জন্য উন্নয়ন সহায়তা (পার্বত্য চট্টগ্রাম ব্যতীত)”
কর্মসূচির সূচনাকাল ১৯৯৬-১৯৯৭ অর্থ বছর থেকে চলমান
অর্থায়ন জিওবি
বাস্তবায়নকারী সংস্থা প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়
কর্মসূচির উদ্দেশ্য বাসস্থান, শিক্ষা বৃত্তি, শিক্ষা উপকরণ, ছাত্রীদের জন্য সাইকেল বিতরণসহ বিভিন্ন ধরণের আয়বর্ধক কর্মসূচির মাধ্যমে সমতলের ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীদের আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন।

সংবিধান (পঞ্চদশ সংশোধন) আইন, ২০১১ (২০১১ সনের ১৪নং আইন)-এর ১৪ ধারাবলে ২৩ক অনুচ্ছেদ সন্নিবেশিত।